২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন আরো ৩৬ জন

প্রকাশিত: ৪:৩০ অপরাহ্ণ, মে ৩১, ২০২১

২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন আরো ৩৬ জন

দেশে করোনা শনাক্ত ৮ লাখ ছাড়াল


মহামারী করোনাভাইরাসে দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন আরো ৩৬ জন। এ নিয়ে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১২ হাজার ৬১৯ জনে। এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে করোনা পজিটিভ হয়েছেন আরো ১ হাজার ৭১০ জন। এ নিয়ে দেশে এখন পর্যন্ত মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৮ লাখ ৫৪০ জন।

সোমবার (৩১ মে) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ১ হাজার ৫৬৭ জন। এ নিয়ে মোট সুস্থ হয়েছেন ৭ লাখ ৪০ হাজার ৩৭২ জন। এদিন মোট করোনা পরীক্ষা করা হয়েছে ১৮ হাজার ১৭৮ জনের। শনাক্তের হার ৯ দশমিক ৪১ শতাংশ।
(বিস্তারিত আসছে)

সীমান্তবর্তী ৭ জেলায় লকডাউনের সুপারিশ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বৃদ্ধির কারণে ভারতের সীমান্তবর্তী সাত জেলায় লকডাউনের সুপারিশ করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিশেষজ্ঞ কমিটি।

কমিটির সদস্য ও জনস্বাস্থ্যবিদ ড. আবু জামিল ফয়সাল ইউএনবিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। সোমবার এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

তিনি বলেন, ভারতের সীমান্তবর্তী জেলাগুলোতে সংক্রমণ বৃদ্ধির কারণে সাত জেলায় লকডাউনের সুপারিশ করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিশেষজ্ঞ কমিটি। শনিবার এক বৈঠকে চাঁপাইনবাবগঞ্জসহ নওগাঁ, নাটোর, সাতক্ষীরা, যশোর, রাজশাহী, কুষ্টিয়া ও খুলনা জেলায় লকডাউনের সুপারিশ করা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, ইতিমধ্যেই চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় লকডাউন চলছে। নতুন করে আরও সাতটি জেলাকে যুক্ত করা হয়েছে। তবে কক্সবাজার, ফেনী ও নোয়াখালী, এই তিনটি সীমান্তবর্তী জেলার ব্যাপারে সুপারিশ করা হয়নি। এই জেলাগুলোতে সংক্রমণ নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছে কমিটি। সংক্রমণ পর্যবেক্ষণ করে পর্যায়ক্রমে এগুলোতেও লকডাউন দেয়ার ব্যাপারে চিন্তা করা হতে পারে।

ড. আবু জামিল ফয়সাল বলেন, ‘আমি মনে করি, যেহেতু এখন সীমান্তেই সংক্রমণ বাড়ছে, সেহেতু শুধু সীমান্তবর্তী এলাকায় অঞ্চলভিত্তিক কঠোর লকডাউনের মাধ্যমেই সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।’

এর আগে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার খুরশীদ আলম জানিয়েছিলেন, ‘ইতিমধ্যেই চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় লকডাউন ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও আরও তিনটি জেলা আমাদের পর্যবেক্ষণে রয়েছে। সেগুলোতে সংক্রমণ বাড়লেই লকডাউনের চিন্তাভাবনা রয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘আমরা যখন চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় লকডাউন ঘোষণা করি, তখন ওই জেলায় সংক্রমণ ছিলো ৪০ এর ওপরে। আর অন্য জেলাগুলোতে এখনো সংক্রমণ অনেক নিচে। তবে যদি বাড়তে থাকে এলাকাভিত্তিক লকডাউন দেয়া হবে।


সূত্র : ইউএনবি


 

সর্বমোট পাঠক


বাংলাভাষায় পুর্নাঙ্গ ভ্রমণের ওয়েবসাইট