স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলবে দূরপাল্লার বাস-লঞ্চ-ট্রেন

প্রকাশিত: ১:১৫ অপরাহ্ণ, মে ২৩, ২০২১

স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলবে দূরপাল্লার বাস-লঞ্চ-ট্রেন

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে চলমান লকডাউন বাড়ানো হয়েছে আরো এক সপ্তাহের জন্য। তবে এ দফায় আন্তঃজেলা গণপরিবহন চলাচলের সুযোগ দেয়া হয়েছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ২৪ থেকে ৩০ মে পর্যন্ত বেড়েছে এ মেয়াদ।

তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে আন্তঃজেলা বাস, লঞ্চ ও ট্রেনসহ সব ধরনের গণপরিবহন চলার অনুমতি দেয়া হয়েছে। একই সাথে হোটেল-রেস্তারাঁয় আসন সংখ্যার অর্ধেক মানুষ বসে খেতেও পারবে।

এসব শর্তে বিধিনিষেধের মেয়াদ বাড়িয়ে রোববার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে গত ১৪ এপ্রিল ভোর ৬টা থেকে আট দিনের কঠোর লকডাউন শুরু হয়। লকডাউনের মধ্যে পালনের জন্য ১৩টি নির্দেশনা দেয়া হয় সরকারের পক্ষ থেকে। পরে চার দফা লকডাউনের মেয়াদ বাড়ানো হয়। ওই সময়ে বিধিনিষেধের শর্তেও নানান পরিবর্তন আনা হয়।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে চলাচলে বিধিনিষেধ আরও এক সপ্তাহের জন্য বাড়িয়েছে সরকার। তবে এবার আন্তঃজেলা গণপরিবহন চলাচল করার সুযোগ দেয়া হয়েছে। অর্থাৎ বাস, ট্রেন, লঞ্চসহ সব ধরনের গণপরিবহন চলবে। কিন্তু ধারণ ক্ষমতার অর্ধেক যাত্রী বহন করা যাবে। যাত্রীসহ সবাই মাস্ক পরা এবং স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে।

সেই সঙ্গে হোটেল-রেস্তোরাঁয় বসে খাওয়ার সুযোগ রাখা হয়েছে। তবে উভয় ক্ষেত্রে ধারণ ক্ষমতার অর্ধেক সেবা দেয়া যাবে।

৩০ মে মধ্যরাত পর্যন্ত এসব বিধিনিষেধ বহাল থাকবে।
চলাচলে বিধিনিষেধ বলা হলেও সরকারি অফিসে সীমিত কার্যাবলি ছাড়া আর সব ধরনের অফিস, ব্যবসা, দোকানপাট, যানবাহন চালু চলছে।
এর আগে বিধিনিষেধ বাড়ানো হলেও দোকানপাট-শপিংমল খোলা রাখার সুযোগ, শহরের ভেতরে গণপরিবহন চালুর অনুমতি দেয়া হয়েছিল।
করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) সংক্রমণ উদ্বেগজনক হারে বাড়তে থাকায় গত ৫ এপ্রিল সকাল ৬টা থেকে বিধিনিষেধ শুরু হয়েছে। তখন থেকেই দূরপাল্লার বাস, লঞ্চ ও ট্রেন বন্ধ আছে।
পরে গত ১৪ এপ্রিল ভোর ৬টা থেকে আট দিনের কঠোর লকডাউন শুরু হয়। লকডাউনের মধ্যে পালনের জন্য ১৩টি নির্দেশনা দেয়া হয় সরকারের পক্ষ থেকে। পরে চার দফা লকডাউনের মেয়াদ বাড়ানো হয়। সে সময়ে বিধিনিষেধের শর্তেও নানান পরিবর্তন আনা হয়। সেই মেয়াদ শেষ হবে আজ মধ্যরাতে।


 

সর্বমোট পাঠক


বাংলাভাষায় পুর্নাঙ্গ ভ্রমণের ওয়েবসাইট