৭ ই নভেম্বরের চেতনায় গনতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলনে ঝাপিয়ে পড়তে হবে : কাহের শামীম

প্রকাশিত: ১২:১৮ পূর্বাহ্ণ, নভেম্বর ৮, ২০১৬

সিলেট জেলা ও মহানগর বিএনপির আলোচনা সভা

1276বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আবুল কাহের চৌধুরী শামীম বলেছেন- মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও বাংলাদেশ এক সুত্রে গাথা। ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর না হলে বাংলাদেশের ইতিহাস ভিন্নরকম হতে পারতো। যতদিন স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ থাকবে, এর ইতিহাসে ৭ নভেম্বর একটি উল্লেখযোগ্য স্থান দখল করে থাকবে। ৭ই নভেম্বরের চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে গনতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলনে সবাইকে ঝাপিয়ে পড়তে হবে। প্রশাসন কর্তৃক সিলেট বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসের আলোচনার সভার স্থান বাতিল করে সরকার প্রমান করেছে তারা বিপ্লবের চেতনাকে ভয় পায়।
তিনি গতকাল সোমবার জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে সিলেট জেলা ও মহানগর বিএনপি আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে উপরোক্ত কথা বলেন। কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য সংসদে সিলেট বিএনপির পুর্ব নির্ধারিত আলোচনা সভার স্থান ও র‌্যালী প্রশাসন কর্তৃক বাতিল করায় নগরীর জিন্দাবাজারস্থ জেলা বিএনপির অস্থায়ী কার্যালয়ে উক্ত সভা অনুষ্ঠিত হয়। মহানগর বিএনপির সাধারন সম্পাদক বদরুজ্জামান সেলিমের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সভার শুরুতে পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন মহানগর বিএনপি নেতা মুফতী বদরুন-নুর সায়েক।
মহানগর বিএনপির সভাপতি নাসিম হোসাইন বলেন- দেশ জাতি আজ চরম ক্রান্তিকাল অতিবাহিত করছে। বাকশালী সরকার সারা দেশের ন্যায় সিলেট বিএনপির আলোচনা সভা ও র‌্যালীর পুর্বনির্ধারিত স্থান বাতিল করে প্রমান করেছে তারা গনতন্ত্রে বিশ্বাস করেনা। ৭ ই নভেম্বরের জাতীয় চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে সরকারের সকল ষড়যন্ত্র নস্যাত করে দিয়ে গনতন্ত্র পুনরুদ্ধার করার দীপ্ত শপথ নিতে হবে।
আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন- মহানগর বিএনপির সভাপতি নাসিম হোসাইন, জেলা সাধারন সম্পাদক আলী আহমদ, জেলার সাবেক যুগ্ম সাধারন সম্পাদক মাহবুবুর রব চৌধুরী ফয়সল, মহানগর সাংগঠনিক সম্পাদক মিফতাহ সিদ্দীকি, মহানগর সাবেক যুগ্ম সাধারন সম্পাদক হুমায়ুন কবির শাহীন, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক রেজাউল হাসান কয়েস লোদী, মহানগর মুক্তিযোদ্ধা দলের আহŸায়ক সালেহ আহমদ খসরু, দক্ষিণ সুরমা উপজেলা সভাপতি হাজী শাহাব উদ্দীন, মহানগর বিএনপি নেতা এমদাদ হোসেন চৌধুরী, মাহবুব চৌধুরী, আব্দুর রহিম, শ্রমিক দল নেতা সুরমান আলী, বিএনপি নেতা সৈয়দ রেজাউল করিম আলো, আব্দুল জব্বার তুতু, মুফতী নেহাল উদ্দীন, মুকুল মোর্শেদ, আবুল কাশেম, শামীম আহমদ, ইউনুছ আলী, আফজাল উদ্দীন, আব্দুল লতিফ খান, হাবীব আহমদ চৌধুরী শিলু, বজলুর রহমান ফয়েজ, হাবিবুর রহমান হাবিব, শেখ মো: ইলিয়াস আলী, এডভোকেট ফখরুল হক, আল মামুন খান, মামুনুর রহমান মামুন, লায়েছ আহমদ, সিরাজুল ইসলাম, ছাত্রনেতা মুরাদ হোসেন, দিদার ইবনে তাহের লস্কর, আব্দুল মান্নান, মঈনুল ইসলাম মঞ্জু, মকসুদুল করিম নোহেল, মো: মোশতাক আহমদ, আব্দুল মুক্তাদির খান, মাহবুব আহমদ চৌধুরী, মাসুম পারভেজ, আজিজুর রহমান, আব্দুল কাদির চিশতী, সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম ও আহমেদ ছোটন প্রমুখ।

এ সংক্রান্ত আরও সংবাদ

সর্বমোট পাঠক


বাংলাভাষায় পুর্নাঙ্গ ভ্রমণের ওয়েবসাইট