২৫শে অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৯ই কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ১২:৩২ অপরাহ্ণ, আগস্ট ২১, ২০১৯
অপরাধীদের বিচার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দ্রুত নিশ্চিত করতে না পারায় ধর্ষণের মতো অপরাধ বাড়ছে বলে মন্তব্য করেছেন হাইকোর্ট। আদালত পর্যবেণে বলেছেন, সাম্প্রতিক সময়ে দেশে ধর্ষণ বিশেষত শিশু ধর্ষণ ও ধর্ষণ পরবর্তী হত্যার মতো ঘৃণ্য অপরাধ বেড়েই চলেছে। এই অপরাধের সঙ্গে জড়িত অপরাধীর দ্রুততম সময়ে বিচার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে না পারার দায় মূলত রাষ্ট্রের ওপরই বর্তায়। এেেত্র বিচার বিভাগও জবাবদিহিতার ঊর্ধ্বে নয় বলে মন্তব্য করেন আদালত।
ধর্ষণ-সংক্রান্ত মামলায় দুই আসামির জামিন আবেদন খারিজ করে গতকাল মঙ্গলবার আদালতের লিখিত আদেশ সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। এর আগে হাইকোর্টের বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চের বিচারকদের স্বারের পর ওই লিখিত আদেশে এই পর্যবেণ দেখা গেছে।
ধর্ষণের মামলায় বিচারিক আদালতে জামিন নামঞ্জুরের পর আসামি মো. রাহেল ওরফে রায়হান এবং মো. সেকান্দার আলী জামিন বিষয়ে হাইকোর্টে আপিল করেন। কিন্তু আদালত তাদের আবেদন নামঞ্জুর করে পর্যবেণসহ ওই আদেশ দেন।
আদালত লিখিত আদেশে বলেছেন, আমাদের অভিজ্ঞতা হলো, ধর্ষণ-সংক্রান্ত মামলার আসামিরা অধিকাংশ েেত্রই বেপরোয়া ও ধূর্ত প্রকৃতির। এরা ভুক্তভোগী ও তার পরিবারের ওপর চাপ-প্রভাব বিস্তার করে আদালতে স্যা প্রদানে ভয়-ভীতি, প্রলোভনসহ বিভিন্ন ধরনের কূটকৌশল অবলম্বন করে। ত্রে বিশেষে সালিশের নামে সামাজিক বিচার করে ভুক্তভোগী ও তার পরিবারকে মামলা প্রত্যাহারে বাধ্য এবং আদালতে স্যা প্রদানে বিরত থাকার জন্য চাপ প্রয়োগ করে থাকে। এ অবস্থায় সাী সুরা আইন প্রণয়নের বিকল্প নেই। আমরা প্রত্যাশা করছি সরকার দ্রুততম সময়ে এ বিষয়ে আইন প্রণয়ন করবে।
বিভিন্ন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ধর্ষণ ও ধর্ষণ পরবর্তী হত্যাসহ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের মামলাসমূহ বিচারের জন্য অপেমাণ। এর মধ্যে ৪-৫ বছরের পুরাতন মামলার সংখ্যাও কম নয়।
EDITOR & PUBLISHER :
DR. ARIF AHMED MOMTAZ RIFA
MOBILE : 01715110022
PHONE : 0821 716229
Office : Central Market (1st floor),
Bandar Bazar (Court Point),
Sylhet – 3100, Bangladesh.
E-mail : sylhetsangbad24@gmail.com
Hello : 01710-809595
Design and developed by M-W-D