১২ই অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২৭শে আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ১০:৩৯ অপরাহ্ণ, মার্চ ৪, ২০২২
মার্চ এলেই মনে পড়ে অনেক কথা, অনেক স্মৃতি, অনেক ঘটনা। উনিশ শ’ একাত্তরের মার্চ শুধু একটি মাস নয়, একটি অগ্নিঝরা সময়। এই সময়ে তৈরি হয়েছে আন্দোলনের কাহিনি, ছলনার কাহিনি, প্রতারণার কাহিনি, একটি স্বাধীন দেশের ক্রুর বিশ্বাসঘাতক শাসকগোষ্ঠীর নিজের জনগণের ওপর অশ্রুতপূর্ব নির্মমতার কাহিনি, একটি জনগোষ্ঠেীর জেগে ওঠার কাহিনি, একটি দেশ সৃষ্টির কাহিনি। মার্চ আমাদের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়েছে অনেক, দিয়েছেও অনেক।
নিয়েছে প্রাণ, নিয়েছে সম্ভ্রম, নিঃশেষ করে দিয়েছে অনেক শান্তি; তবে দিয়েছে স্বাধীনতা, দিয়েছে সম্মান, দিয়েছে মুক্ত বাতাসে নিঃশ্বাস নেওয়ার অধিকার। এ মার্চ মাস বাঙালির মধ্যে জাগিয়ে তুলেছে পাঁচ হাজার বছরেরও বেশি সময় ধরে অন্য অঞ্চল থেকে আগত আগ্রাসীদের দ্বারা নির্যাতিত, লুণ্ঠিত জাতি থেকে উত্তরণ ঘটিয়ে স্বাধীন জাতি হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার তীব্র বাসনা। তাই মার্চ মাসকে আমরা ভুলতে পারি না; ভুলবও না।
হরিষে-বিষাদের এ মাস আমাদের ইতিহাসে লিখিত হয়ে থাকবে স্বর্ণাক্ষরে।
৩ মার্চ জাতীয় পরিষদের অধিবেশন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল, কিন্তু প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান তা স্থগিত ঘোষণা করেন; যা বেলা একটায় রেডিও’র খবর থেকে জানতে শোনা যায় । এতে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় ছাত্রজনতার মধ্যে। পূর্বাণী হোটেলে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে তখন সংসদীয় দলের বৈঠক চলছিল।
সবাই গগনবিদারি স্লোগানে রাজপথ মুখরিত করে ছুটল হোটেল পূর্বাণীর দিকে, নেতার নির্দেশের জন্য। নেতা আন্দোলন আরও তীব্র করার আহ্বান জানান এবং পরের দুই দিন সারা পূর্ব পাকিস্তানে হরতাল পালনের ডাক দেন। ঘটনা পরম্পরা থেকে এটুকু বুঝেছি, জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত ঘোষণার কারণে পহেলা মার্চেই মৃত্যুঘণ্টা বেজে উঠেছে পাকিস্তানের।
তবে ২ মার্চ এসেছিল জাঁকজমক সহকারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায়, যে বটতলা ছিল সে সময়কার ছাত্র-আন্দোলনের মিলনভূমি। তখন ছাত্রনেতারা বটের ছায়ায় দাঁড়িয়ে গুণমুগ্ধ শ্রোতা হয়ে শুনেছেন ছাত্রনেতা তোফায়েল আহমেদ, আবদুল কুদ্দুস মাখন, শাজাহান সিরাজ, আ স ম আবদুর রব, ওবায়দুল কাদেরসহ নেতাদের আগুনঝরা বক্তব্য।
আর এ বটতলাতেই ২ মার্চ ঘটল অভাবনীয় ঘটনা। উড়িয়ে দেওয়া হলো প্রথমবার সবুজের বুকে বাংলাদেশের মানচিত্রখচিত প্রথম জাতীয় পতাকা। আমাদের নিজের পতাকা, আমাদের স্বাধীনতার প্রতীক। কী উল্লাস তখন উপস্থিত ছাত্রছাত্রীদের মাঝে; না দেখলে কাউকে সে উল্লাসের ব্যাপকতা বোঝানো অসম্ভব।
ইতিহাস হয়ে থাকল সে দিনের স্বল্প সময়ের এ ঘটনাটি। ৫ মার্চে পালিত হলো সারা দেশে সর্বাÍক হরতাল। হরতাল হয়েছিল জনতার ওপর গুলিবর্ষণের প্রতিবাদস্বরূপ। তখন বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে এমনিতেই চলছিল বিক্ষোভ, বন্ধ ছিল অফিস-আদালত-দোকানপাট সবকিছু। তার নির্দেশই তখন আইন; বলা হতো মুকুটহীন সম্রাটের আইন।
এ দিন ছাত্রলীগ নিয়ন্ত্রিত ডাকসুর উদ্যোগে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে থেকে মিছিল বের হয়। বিকালে কবি-সাহিত্যিক-শিক্ষকরাও রাজপথে নেমে আসেন বিভিন্ন শহরে নিরীহ মানুষদের হত্যার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে।
বঙ্গবন্ধুও সংবাদ সম্মেলন করে আগামী চার দিন লাগাতার হরতাল ঘোষণা করলেন; ৭ মার্চে রেসকোর্স ময়দানে ভাষণের কথা জানালেন। বিকালে তিনি ডাকসু আর ছাত্রলীগ নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করে স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ গঠন করলেন। মনে হলো এতে সরকারবিরাধী আন্দোলন আরও অনেক বেশি তীব্র আর বেগবান হবে।
বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে ৩ মার্চ সারা দেশে পালিত হয় হরতাল। তখনকার ছাত্রনেতারা হল থেকে মিছিল করে সারা দুপুর রাজপথেই অবস্থান করে আর বিকালে পল্টন ময়দানে ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের জনসভায় যোগ দেন; অগণিত মানুষের পদচারণায় তখন গুলিস্তানের মোড় আর পল্টনের চারদিক মুখরিত।
বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ১৯ মিনিটের ঐতিহাসিক
জ্বালাময়ী-প্রেরণাদায়ী ভাষণ উত্তপ্ত করে তুলল উত্তাল মার্চকে। পাকিস্তানের সামরিক জান্তার প্রতি হুঁশিয়ারি আর বাঙালিদের করণীয় সম্পর্কে স্পষ্ট বক্তব্য দিয়ে তিনি সবাইকে শুধু মুক্তিপাগল করেই তোলেননি, সবার মধ্যে স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষাও তীব্র করে তোলেন, আগামীর গেরিলা যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতির সংকেত দিয়ে দেন, যে কোনো ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত থাকতে বলেন।
এ ভাষণে ছিল না বলা অনেক কথা। তবু দেশবাসী যা বোঝার বুঝে ফেলে। তারা বুঝে ফেলে, রক্তঝরানো ছাড়া মুক্তি মিলবে না। রক্ত দিতে প্রস্তুত হতে হবে।
বঙ্গবন্ধুর ডাকে অসহযোগ আন্দোলনে যোগ দিয়েছে পূর্ব পাকিস্তানের সবাই। আওয়ামী লীগের নির্দেশে তখন চলছে সারা পূর্ব পাকিস্তান। কার্যত পাকিস্তানি শাসন অচল। চলছে ডিফেক্টো ‘প্রেসিডেন্ট’ শেখ মুজিবের শাসন। এমনি টালমাটাল পরিস্থিতিতে অনেক পানি ঘোলা করার পর পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান ঢাকায় আসেন ১৫ মার্চ বিকালে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আলোচনার জন্য। আসলে আলোচনার নামে সময়ক্ষেপণ ছিল মূল উদ্দেশ্য।
এ দিন সারা ঢাকা শহরে একটা ভীতিকর পরিবেশ-প্রায় সর্বত্র পুলিশ আর সেনাদের আনাগোনা রাস্তার মোড়ে মোড়ে। পত্রিকায় দেখেছেন বিমানবন্দর হয়ে উঠেছিল নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা এক বিজন এলাকা। পরের দিন ১৬ মার্চ বেলা ৩টায় বৈঠক হলো। প্রায় আড়াই ঘণ্টার বৈঠকের ফল তথৈবচ। আগেই আঁচ করতে পাওয়া গেছে বৈঠকে কী হতে পারে।
কারণ ওই সময় পশ্চিম পাকিস্তানে বসে ভুট্টো কষছিল অন্য চক্রান্ত। তিনি সংখ্যালঘিষ্ঠ দলের নেতা হয়েও গোঁ ধরছিলেন যে, তাকে ছাড়া কোনো সিদ্ধান্ত নিলে তিনি তা মেনে নেবেন না। তার মানে, ইয়াহিয়া-মুজিব আলোচনা মানেই ইয়াহিয়া-ভুট্টোর সাজানো নাটক। সংবাদপত্রে এমনই মন্তব্য করা হচ্ছিল, বিশেষ করে ইত্তেফাকে।
১৯ মার্চের দুটি ঘটনা পরিস্থিতিকে করে তোলে আরও উত্তাল। একটি ছিল দুপুরের একটু আগে শেখ মুজিব আর ইয়াহিয়ার আলোচনা বৈঠক; যে বৈঠকের ফলাফল ছিল আগের বৈঠকগুলোর মতোই নিষ্ফল। ইঙ্গিত পাওয়া যায় অচলাবস্থার। আরেকটি ঘটনা ছিল সেদিন জয়দেবপুরে (গাজীপুরে) জনগণের সঙ্গে পাকিস্তানি সেনাদের হঠাৎ সংঘর্র্ষ, যে সংঘর্ষে অনেক বিক্ষোভকারী ও নিরীহ মানুষ নিহত হয়। হতাহত হয় অগণতি মানুষ। সংঘর্ষটি ঘটেছিল যখন পাক সৈন্যরা জয়দেবপুর সেনানিবাস থেকে ঢাকার দিকে অগ্রসর হচ্ছিল। দেশের আপাময় জনসাধারণ রেডিও থেকে এ খবরটি জানতে পেরেছিলেন ।
উক্ত ঘটনাবলী বর্তমান মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আমার শ্রদ্ধেয় চাচা বীর মুক্তিযোদ্ধা আ ক ম মোজাম্মেল হক এবং গাজীপুরের মুক্তিযোদ্ধা কাজী মোজাম্মেল হকের কাছ থেকে এক আলাপচারিতায় জানতে পারি পুরো বিষয়টি। তাদের ভাষ্যমতে, ১৯ মার্চ সত্যিকার অর্থে শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধের আগেই মুক্তিযুদ্ধ।
সারা প্রদেশে চলছে বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে লাগাতার অসহযোগ আন্দোলন। এরই মধ্যে ২০ মার্চ সকালের দিকে শুনা গেল বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খানের একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে রমনার প্রেসিডেন্ট ভবনে। এটি চতুর্থ দফা বৈঠক এ হঠকারী প্রেসিডেন্টের সঙ্গে। তখন অপেক্ষা করছে হাজারো মানুষ , কী হয় এ বৈঠকে। দুপুরের দিকে শুনা গেল বৈঠক ফলপ্রসূ হয়নি।
গোঁয়ার ইয়াহিয়া কোনো সমঝোতার দিকে যাননি। এদিনেই বিকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অদূরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অনুষ্ঠিত হলো সাবেক নৌ সেনাদের এক সমাবেশ, যে সমাবেশে বঙ্গবন্ধুর ঘোষিত স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রতি সংহতি প্রকাশ করে একটি সম্মিলিত মুক্তিবাহিনী কমান্ড গঠনের জন্য সব বাঙালি সৈনিকের প্রতি আহ্বান জানানো হয়। সকালের বিফলতা আর বিকালের এ আহ্বানে তখনকার সকল ছাত্র-ছাত্রী ছাত্রনেতারা ও তাদের হলের বন্ধুবান্ধবরা খুবই উজ্জীবিতবোধ করছিলেন ।
তবে সারা ক্যাম্পাসে একটা গুমোট ভাব লক্ষ গেছে । সন্ধ্যায় টেলিভিশনের খবরে জানা গেল ২৩ মার্চ আবার শেখ মুজিবের সঙ্গে ইয়াহিয়া খানের আরেকটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে; কিন্তু বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়নি, স্থগিত করা হয়। স্থগিতের কথা প্রচার হওয়ার পর উত্তেজিত ছাত্রজনতার হাতে পল্টন ময়দানে কয়েকটি ঘটনা ঘটে: পাকিস্তানের পতাকা পুড়িয়ে দেওয়া হয়; জিন্নাহর কুশপুত্তলিকা পোড়ানোসহ তার ছবি ছিঁড়ে ফেলে দিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করা হয়; বঙ্গবন্ধুর ছবি টানানো হয়; স্বাধীন বাংলাদেশের মানচিত্রখচিত পতাকা উড়িয়ে দেওয়া হয়। আরও ঘটনা ঘটে।
পল্টন ময়দান থেকে ধানমন্ডির বত্রিশ নম্বর রোডে বঙ্গবন্ধুর বাসভবনে গিয়ে ছাত্রজনতা বঙ্গবন্ধুর হাতে বাংলাদেশের পতাকা তুলে দিয়ে উল্লাসে ফেটে পড়ে এবং বঙ্গবন্ধুর সব নির্দেশ মান্য করার অঙ্গীকার করে।
আওয়ামী লীগও এ দিনটিকে ঘোষণা করে প্রতিরোধ দিবস হিসাবে। পল্টন ময়দানের সভার ঘোষণার পর সারা ঢাকা শহরের বাড়ি বাড়ি উড়তে থাকে পাকিস্তানের পতাকার বদলে বাংলাদেশের পতাকা। দেখে মনে হচ্ছিল, এ যেন এক নতুন শহর, বাঙালিদের শহর, আমাদের রাজধানী। তবে শঙ্কাও হচ্ছিল অনেকের মাঝে । কখন না-জানি কী হয়। কারণ একটাই। পাকিস্তানিদের তো বিশ্বাস করা যাচ্ছে না। প্রেসিডেন্ট নিজেই তো ছলচাতুরী করছে আমাদের নেতার সঙ্গে। বারবার বৈঠক ব্যর্থ করে দিচ্ছে। কোনো দাবিই মানছে না; আবার আলাপ-আলোচনার নামে কৌশল খাটাচ্ছে।
আশঙ্কা আর আশঙ্কায় সীমাবদ্ধ থাকেনি। দুদিন পরই ২৫ মার্চ মধ্যরাতের অন্ধকারে হামলে পড়ে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী বাঙালিদের ওপর। ‘অপারেশনস সার্চলাইট’ নাম দিয়ে শুরু করে নৃশংস আক্রমণ, ব্যাপক গণহত্যা। নির্বিচারে হত্যা করে নিরীহ বাঙালিদের রাস্তায়, বাড়িতে, দোকানে, অফিসে, রেলস্টেশনে, বাস টার্মিনালে, বন্দরে, পুলিশ নিবাসে, যেখানে বাঙালি ছিল সেখানেই। এক রাতেই মৃত্যুপুরী বানিয়ে দেয় সারা ঢাকা শহরকে। অন্যান্য শহরেও ছিল হত্যার উৎসব। বেইমানি করল পাকিস্তানের সামরিক জান্তা, শাসকগোষ্ঠী।
প্রতারণা করল বাঙালির অবিসংবাদিত নেতার সঙ্গে, যিনি স্বাধীনতা ঘোষণা করার কিছুক্ষণের মধ্যেই বন্দি হলেন সামরিক জান্তার হাতে আর নীত হলেন পাকিস্তানের কারাগারে; যেখানে নিত্যদিন মুখোমুখি হয়েছেন মনুষ্যরূপী হায়েনাদের। স্বাধীনতার ঘোষক উপস্থিত ছিলেন না; কিন্তু তার অনুগত সাড়ে সাত কোটি বাঙালি ২৬ মার্চ ভোররাত থেকেই শুরু করল মুক্তিযুদ্ধ।
‘জয় বাংলা’ স্লোগানে শাসকদের ভিত কাঁপিয়ে দিয়ে পাকিস্তানি হানাদারদের বিরুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ল সারা দেশের মানুষ। শুরু হলো বিশ্বের সেরা প্রশিক্ষিত সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে প্রায় খালি হাতে নিরস্ত্র বাঙালির মরণপণ যুদ্ধ-রক্ত দেবে, মরবে, তবু দেবে-না এক টুকরো মাটি বাংলা থেকে অন্য কারও হাতে।
তাই বলি, মার্চ আমাদের রক্ত দেওয়ার মাস, বাঙালির চরম ত্যাগের মাস, আমাদের স্বাধীন, মুক্ত হওয়ার মাস। মার্চ এলেই তাই মনে পড়ে এসব বিষাদের কথা। ফিরে যাই একাত্তরে। টুকরো টুকরো স্মৃতিগুলো ঝাপটা দেয় মনের চারদিকে। একাত্তরের দিনগুলোকে ভুলতে চাই না। অতীতকে স্মৃতিতে রেখে তার আলোতে আলোকিত হয়ে না থাকতে পারলে কীভাবে গড়ে তুলব ভবিষ্যতের বাংলাদেশকে?
লেখক:-: সাবেক উপ সহ সম্পাদক বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় উপ কমিটি |•| সাবেক ভারপ্রাপ্ত মেয়র ডিএসসিসি |•| উপদেষ্টা: বাংলা পোস্ট |•| __ ও কাউন্সিলর: ২৬ নম্বর ওয়ার্ড ডিএসসিসি |•|
EDITOR & PUBLISHER :
DR. ARIF AHMED MOMTAZ RIFA
MOBILE : 01715110022
PHONE : 0821 716229
Office : Central Market (1st floor),
Bandar Bazar (Court Point),
Sylhet – 3100, Bangladesh.
E-mail : sylhetsangbad24@gmail.com
Hello : 01710-809595
Design and developed by M-W-D