৭ই জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ২৩শে আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ৮:২৪ পূর্বাহ্ণ, জুন ১৩, ২০২০
দক্ষিণ সুরমার ধোপাঘাট এলাকা থেকে উদ্ধার মুহুরী ইউনুস আহমদ শামীম (৩৮) হত্যার সাথে জড়িত সন্দেহে এক দম্পতিকে গেস্খফতার করেছে র্যাব-৯ এর সদস্যরা। তারা হচ্ছে-মোছাঃ মৌসুমী বেগম (২৩) ও তার স্বামী রুহুল আমিন (৩৫)।
র্যাবের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ১২ জুন ভোর ৪টায় র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন-৯ এর কমান্ডিং অফিসার লে. কর্নেল আবু মুসা মোঃ শরীফুল ইসলাম এর নেতৃত্বে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ সামিউল আলম সহ একটি আভিযানিক দল গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে এসএমপির মোগলাবাজার থানাধীন শ্রীরামপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে আসামীদের গ্রেফতার করে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে।
র্যাবের মিডিয়া অফিসার ওবাইন স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মূলত ভিকটিম ইউনুস আহমদ শামীম (৩৮) মৌসুমী বেগমকে উত্ত্যক্ত করায় এবং অনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের চাপ প্রদান করার প্রতিশোধ হিসাবে মৌসুমী বেগমের স্বামী রুহুল আমীন ও বন্ধু পলাতক আসামী শাহেদ এই হত্যা পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন করে। গত ১০ জুন তারা ভিকটিম মৃত ইউনুস আহমদ শামীমকে বিয়ানীবাজারে নিজ বাড়িতে আসতে বলে। অনুমানিক রাত ১টায় বিয়ানীবাজারে হত্যাকান্ড সংঘটিত করে করে মৃতদেহ বস্তাবন্দী করে সিলেটের দক্ষিণ সুরমায় ফেলে দেয়।
গত ১০ জুন বেলা ৩টায় এসএমপির দক্ষিণ সুরমা থানা পুলিশ ধোপাঘাট এলাকার রাস্তার পাশ থেকে শামীমের লাশ উদ্ধার করে। ইউনুস আহমদ শামীম (৩৮) বালাগঞ্জ উপজেলার দত্তপুর গ্রামের আব্দুল আলীর পুত্র। বর্তমানে এসএমপি’র এয়ারপোর্ট থানার নয়াবাজার মংলিপার এলাকায় তার বসবাস।
এ ব্যাপারে ভিকটিমের ছোট ভাই মোঃ ইউসুফ আহমদ (৩২) এসএমপির দক্ষিণ সুরমা থানায় অপ্সাতনামা ব্যক্তিদের আসামী করে মামলা দায়ের করে। থানা পুলিশের পাশাপাশি র্যাব-৯ চাঞ্চল্যকর এ মামলাটির ছায়াতদন্ত শুরু করে।
EDITOR & PUBLISHER :
DR. ARIF AHMED MOMTAZ RIFA
MOBILE : 01715110022
PHONE : 0821 716229
OFFICE : SHUVECHCHA-191
MIAH FAZIL CHIST R/A
AMBAKHANA WEST
SYLHET-3100
(Beside Miah Fazil Chist Jame Masjid & opposite to Rainbow Guest House).
E-mail : sylhetsangbad24@gmail.com
Hello : 01710-809595
Design and developed by M-W-D