সিলেট জেলা ও মহানগর বিএনপি নেতৃবৃন্দ বলেছেন- বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াকে সরকার শুধু কারাগারে আটকে রেখেই ক্ষান্ত হয়নি, আইন ও মানবাধিকারকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে বিনা চিকিৎসায় দেশনেত্রীকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে। গুরুতর অসুস্থ থাকার পরও তাঁর সুচিকিৎসা নিশ্চিত করতে সরকার কোন পদক্ষেপ না নিয়ে প্রমাণ করেছে তারা রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করতেই খালেদা জিয়ার প্রতি বিচারের নামে অবিচার চালিয়ে কারাগারে প্রেরণ করেছে। আইন ও মানবাধিকারের প্রতি নুন্যতম শ্রদ্ধাবোধ থাকলে সরকার অবিলম্বে খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিয়ে তাঁর সুচিকিৎসা নিশ্চিত করবে। অন্যথায় যে কোন পরিস্থিতির দায়ভার সরকারকেই বহন করতে হবে।
বৃহস্পতিবার বিএনপির কেন্দ্রীয় কর্মসুচীর অংশ হিসেবে খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি ও সুচিকিৎসা নিশ্চিতের দাবীতে সিলেট জেলা ও মহানগর বিএনপি আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে নেতৃবৃন্দ উপরোক্ত কথা বলেন।
আসন্ন সিলেট সিটি নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচনী আচরণবিধির কারণে নগরীর রেজিস্টারি মাঠে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করে জেলা ও মহানগর বিএনপি। সমাবেশে বিএনপি অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন। সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সিলেট জেলা সভাপতি আবুল কাহের চৌধুরী শামীম।
সংক্ষিপ্ত সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- সিলেট জেলার সাধারণ সম্পাদক আলী আহমদ, জেলা সহ-সভাপতি হাজী শাহাবুদ্দিন, মহানগর সহ-সভাপতি আব্দুস সাত্তার, মহানগর উপদেষ্টা সৈয়দ বাবুল, জেলা উপদেষ্টা ইলিয়াস মেম্বার, জেলার সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রব চৌধুরী ফয়সল, মহানগর যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন আহমদ মাসুক, জেলা সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট হাসান আহমদ পাটোয়ারী রিপন, আবুল কাশেম ও শামীম আহমদ, মহানগর সাংগঠনিক সম্পাদক মুকুল মোর্শেদ, মহানগর দফতর সম্পাদক সৈয়দ রেজাউল করিম আলো, জেলা দফতর সম্পাদক এডভোকেট মোঃ ফখরুল হক, প্রচার সম্পাদক নিজাম উদ্দিন জায়গীরদার, প্রকাশনা সম্পাদক এডভোকেট আল আসলাম মুমিন, শ্রম সম্পাদক সুরমান আলী, স্বেচ্ছাসেবক সম্পাদক লায়েছ আহমদ, মহানগর শ্রম সম্পাদক ইউনুছ মিয়া, স্বাস্থ্য সম্পাদক ডাঃ আশরাফ আলী, জেলা প্রবাসী কল্যান সম্পাদক আবু নাসের পিন্টু, ক্রীড়া সম্পাদক আনোয়ার হোসেন মানিক, মহানগর শিল্প সম্পাদক আব্দুল হাদী মাসুম, জেলা সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক বজলুর রহমান ফয়েজ ও হাবিবুর রহমান হাবিব, বিএনপি অঙ্গ ও সহযোগি সংগঠন নেতৃবৃন্দের মধ্যে থেকে- লোকমান আহমদ, এম. এ মালেক, দিদার ইবনে তাহের লস্কর, এডভোকেট ইসরাফিল আলী, আব্দুল লতিফ খান, শাহ মাহমুদ আলী, এনামুল হক মাক্কু, সুহেল বাসিত, দিলোয়ার হোসেন জয়, হেলাল আহমদ, উজ্জল রঞ্জন চন্দ, আব্দুস সবুর, কয়েস আহমদ সাগর, মনিরুল ইসলাম তুরণ, রফিকুল ইসলাম, শফিকুর রহমান টুটুল, শামসুর রহমান শামীম, আব্দুল মন্নান, আশরাফ বাহার, নুরুল ইসলাম লিমন, মইনুল হক স্বাধীন, নজরুল ইসলাম, এডভোকেট উবায়দুর রহমান ফাহমি, আবুল হাসনাত, আকবর আলী, বদরুল ইসলাম আজাদ, মকসুদুল করিম নোহেল, হাফিজ মেম্বার, এডভোকেট মোবারক হোসেন রনি, এডভোকেট আবু সালেহ, আজাদ আহমদ, সাইদ উদ্দিন মেম্বার, রুহেল আহমদ কালাম, শহীদ রেজা, আব্দুল মুকিত, ওলীউর রহমান ওলী, ফখরুল আলম, আব্দুল আহাদ, ফখরুল ইসলাম রুমেল, তৌফিক উজায়ের সোহেল, মোশতাক আহমদ, ওলীউর রহমান, ফয়সল আহমদ টিপু, জামিল আহমদ, সাদেক আহমদ, ফয়জুল ইসলাম, সুহেল আহমদ, নছির মিয়া, সেবুল আহমদ, নিজাম উদ্দিন, আবু রায়হান রাজু, আল-আমীন, মামুন আহমদ, শহীদুল্লাহ রুবেল, লিমন আহমদ, আব্বাস আহমদ, সরোয়ার আহমদ, মাজহারুল ইসলাম, শামসুদ্দিন শুভ, জাবেদ, জামাল আহমদ, রুবেল, রুস্তুম মিয়া, দিলোয়ার আহমদ রাফি, আব্দুল মালেক, আব্দুল আলম, বাবুল আহমদ, আশিক, আজির, মহির উদ্দির মহির, আলী আহমদ, জুয়েল, জাকির, এমরান গাজী ও মুহিন প্রমুখ।
