হাছন রাজা লোক সাহিত্য ও সংস্কৃতি পরিষদের সিলেট জেলা কমিটি গঠন

প্রকাশিত: ৪:৪৬ অপরাহ্ণ, জুন ১২, ২০২৫

হাছন রাজা লোক সাহিত্য ও সংস্কৃতি পরিষদের সিলেট জেলা কমিটি গঠন

মরমী সাধক হাছন রাজার আদর্শ ও বাউল সংস্কৃতিকে ছড়িয়ে দেওয়ার লক্ষ্যে গঠিত হলো ‘হাছন রাজা লোক সাহিত্য ও সংস্কৃতি পরিষদ, সিলেট জেলা’ শাখার ৭ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি। বৃহস্পতিবার (১২ জুন) আনুষ্ঠানিকভাবে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়।

নবগঠিত কমিটিতে কবি মোস্তাক চৌধুরী সভাপতি এবং দবিরুজ্জামান দিপু সিনিয়র সহ-সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন। সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন মো: লোকমান আলী। সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পেয়েছেন মোঃ গোলাম হায়দার রুবেল। গীতিকার ছামির আহমদকে প্রচার সম্পাদক, মোঃ জুয়েল চৌধুরীকে অর্থ সম্পাদক এবং তাহের আহমদ খানকে সাংস্কৃতিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে রয়েছেন এম কামরুল চৌধুরী ও এ কে এম কামরুজ্জামান মাসুম। সহ সাধারণ সম্পাদক পদে রয়েছেন শাহ আলমগীর (হবিগঞ্জ জেলা), মোহাম্মদ সেলিম মিয়া (সিলেট জেলা), এবং এম এস এ মাসুম খান।

সাংগঠনিক সহ-সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন আমির উদ্দিন পাবেল (সুনামগঞ্জ জেলা) ও জহির চৌধুরী। আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট দিদার আহমদ, প্রচার সম্পাদক শাহান উদ্দিন নাজু, দপ্তর সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম ও সহ-দপ্তর সম্পাদক ফেরদৌস আহমদ।

সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক (সিলেট বিভাগ) হিসেবে আছেন হাসনাত কবির। সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আল আমিন, এবং সহ-সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক মুন্নি খানম। যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক সোলেমান হক টিপু, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক শাহ মোঃ মাসুক সিকদার। কার্যনির্বাহী সদস্য হিসেবে রয়েছেন সোহেল রানা ও তারেক চৌধুরী।

এ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ডাক্তার জহিরুল ইসলাম অচিনপুরী এবং সঞ্চালনা করেন সোলেমান হোসেন চুন্নু। অনুষ্ঠানে নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদকসহ কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র সহ-সভাপতি বিরহী কালামিয়া, সহ-সভাপতি আসাদুজ্জামান নূর, আহমেদুর রহমান ইকবাল, আফজাল হোসেন (সিলেট জেলা), শাহ মোহাম্মদ আলী রব, মিজানুর রহমান মিজান (সুনামগঞ্জ)।

সভাপতির বক্তব্যে ডা. জহিরুল ইসলাম অচিনপুরী বলেন, ‘মরমী সাধক হাছন রাজার ঐতিহ্যকে সংরক্ষণ এবং সিলেটের মরমী বাউল গানকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়াই এই পরিষদের মূল লক্ষ্য। সংস্কৃতি রক্ষার এই আন্দোলনে সকলের সহযোগিতা ও সক্রিয় অংশগ্রহণ কাম্য।’


 

সর্বমোট পাঠক


বাংলাভাষায় পুর্নাঙ্গ ভ্রমণের ওয়েবসাইট