দিনব্যাপি এ অভিযানে বিমানবন্দরের টার্মিনাল ভবন এবং কার্গো সেকশনে রক্ষিত পণ্যসমূহে অবৈধ হালকা গোলাবারুদ, আগ্নেয়াস্ত্র, বিষ্ফোরক দ্রব্য, মাদকদ্রব্য এবং নাশকতামূলক দ্রব্যের অস্তিত্ব আছে কিনা তা পরীক্ষা করা হয়। এ সময় বিমানবন্দর ও এয়ারফ্রেইট বিভাগের সহকারী কমিশনার এ কে এম খায়রুল বাসারসহ বিজিবি, আইনশৃঙ্খলাবাহিনী ও বিমানবন্দরের সিনিয়র কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। অভিযান শেষে সিলেট এম এ জি ওসমানী বিমানবন্দরকে নিরাপদ ঘোষণা করা হয়। পাশাপাশি নিয়মিত তল্লাশী এবং গভীরভাবে অনুসন্ধানের প্রস্তুতি বৃদ্ধি করা হবে বলে জানানো হয়।
ড. এ কে এম নুরুজ্জামান জানান, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে সন্ত্রাসবিরোধী কর্মকান্ডে বাংলাদেশের অবদান এবং উজ্জল ভাবমূর্তি ধরে রাখতে এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলে অবৈধ হালকা অস্ত্র, গোলাবারুদ, বিষ্ফোরক ও মাদক দ্রব্য পাচার রোধে এ অভিযান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একইসাথে পাচারকারী চক্রের কাছে এ অভিযান বাংলাদেশ কাস্টমসের পক্ষ থেকে একটি সতর্কবার্তা।