৭ই জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ২৪শে জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ৮:৩৪ অপরাহ্ণ, জুন ৫, ২০২৫
সিলেটে বৃষ্টিপাত কমলেও সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর পানি এখনও বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বৃহস্পতিবার (৫ জুন) সকাল নয়টা পর্যন্ত সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর পানি চারটি পয়েন্টে বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল।
বৃহস্পতিবার সকালে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) সিলেটের নির্বাহী প্রকৌশলী দীপক রঞ্জন দাশ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। একইসাথে পাউবো থেকে প্রতি তিন ঘন্টা অন্তর অন্তর পাঠানো প্রতিবেদনে সিলেটের অনন্যা নদ-নদীর পানি কমে বিপৎসীমার নিচে নেমে এসেছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
এদিকে গত ২৪ ঘন্টায় সিলেটে বৃষ্টিপাতও কম হয়েছে। বুধবার সকাল ৬টা থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘন্টায় সিলেটে ১৭ দশমিক ৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অফিস। এর আগের ২৪ ঘন্টায় ৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
সিলেট আবহাওয়া অফিসের সহকারী আবহাওয়াবিদ শাহ মো. সজীব হোসাইন বলেন, আগামী সোমবার পর্যন্ত সিলেটে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময়ে সিলেটে হালকা বা মাঝারি বৃষ্টিসহ বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
বৃহস্পতিবার সকাল নয়টায় পাউবোর তথ্যমতে, কুশিয়ারা নদীর আমলশীদ পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ১২৫ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। এর আগে বুধবার সন্ধ্যা ছয়টায় এই পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ১৬৫ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল।
কুশিয়ারা নদীর পানি শেওলা পয়েন্টে সকাল ৯টায় বিপৎসীমার ৩৬ সেন্টিমিটার ও ফেঞ্চুগঞ্জ পয়েন্টে ৬৮ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। এর আগে বুধবার সন্ধ্যা ছয়টায় এই দুই পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ৪৩ সেন্টিমিটার ও ৬৭ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। এই হিসেবে ফেঞ্চুগঞ্জ পয়েন্টে পানি বেড়েছে।
তাছাড়া সুরমা নদীর পানি সকাল ৯টায় কানাইঘাট পয়েন্টে ৭১ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। এর আগে বুধবার সন্ধ্যা ৬টায় এই পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ৮২ সেন্টিমিটার উপরে ছিল।
তাছাড়া সারি, ডাউকি, ধলাই ও লোভাছড়ার পানি কমছে। বৃহস্পতিবার পাউবোর তথ্যমতে এসব নদনদীর পানি বিপৎসীমার অনেক নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
এদিকে, নদ-নদীর পানি কমলেও সিলেটের জকিগঞ্জ ও কানাইঘাটসহ বিভিন্ন নিচু এলাকা নতুন করে পানিতে তলিয়ে যাওয়ার
সিলেটে বৃষ্টিপাত কমলেও সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর পানি এখনও বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বৃহস্পতিবার (৫ জুন) সকাল নয়টা পর্যন্ত সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর পানি চারটি পয়েন্টে বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল।
বৃহস্পতিবার সকালে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) সিলেটের নির্বাহী প্রকৌশলী দীপক রঞ্জন দাশ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। একইসাথে পাউবো থেকে প্রতি তিন ঘন্টা অন্তর অন্তর পাঠানো প্রতিবেদনে সিলেটের অনন্যা নদ-নদীর পানি কমে বিপৎসীমার নিচে নেমে এসেছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
এদিকে গত ২৪ ঘন্টায় সিলেটে বৃষ্টিপাতও কম হয়েছে। বুধবার সকাল ৬টা থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘন্টায় সিলেটে ১৭ দশমিক ৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অফিস। এর আগের ২৪ ঘন্টায় ৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
সিলেট আবহাওয়া অফিসের সহকারী আবহাওয়াবিদ শাহ মো. সজীব হোসাইন বলেন, আগামী সোমবার পর্যন্ত সিলেটে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময়ে সিলেটে হালকা বা মাঝারি বৃষ্টিসহ বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
বৃহস্পতিবার সকাল নয়টায় পাউবোর তথ্যমতে, কুশিয়ারা নদীর আমলশীদ পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ১২৫ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। এর আগে বুধবার সন্ধ্যা ছয়টায় এই পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ১৬৫ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল।
কুশিয়ারা নদীর পানি শেওলা পয়েন্টে সকাল ৯টায় বিপৎসীমার ৩৬ সেন্টিমিটার ও ফেঞ্চুগঞ্জ পয়েন্টে ৬৮ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। এর আগে বুধবার সন্ধ্যা ছয়টায় এই দুই পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ৪৩ সেন্টিমিটার ও ৬৭ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। এই হিসেবে ফেঞ্চুগঞ্জ পয়েন্টে পানি বেড়েছে।
তাছাড়া সুরমা নদীর পানি সকাল ৯টায় কানাইঘাট পয়েন্টে ৭১ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। এর আগে বুধবার সন্ধ্যা ৬টায় এই পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ৮২ সেন্টিমিটার উপরে ছিল।
তাছাড়া সারি, ডাউকি, ধলাই ও লোভাছড়ার পানি কমছে। বৃহস্পতিবার পাউবোর তথ্যমতে এসব নদনদীর পানি বিপৎসীমার অনেক নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
এদিকে, নদ-নদীর পানি কমলেও সিলেটের জকিগঞ্জ ও কানাইঘাটসহ বিভিন্ন নিচু এলাকা নতুন করে পানিতে তলিয়ে যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে। গত রোববার (২ জুন) দিবাগত রাতে কুশিয়ারা নদীর বেশ কয়েকটি স্থানে ডাইক ভেঙে লোকালয়ে পানি প্রবেশ করার কারণে জকিগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন এলাকা পানিতে তলিয়ে গেছে। বৃহস্পতিবার পর্যন্ত কিছু কিছু এলাকায় পানি কমলেও বেশিরভাগ এলাকা এখন অপরিবর্তিত রয়েছে। তবে কিছু কিছু এলাকায় পানি বাড়ছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।
খবর পাওয়া গেছে। গত রোববার (২ জুন) দিবাগত রাতে কুশিয়ারা নদীর বেশ কয়েকটি স্থানে ডাইক ভেঙে লোকালয়ে পানি প্রবেশ করার কারণে জকিগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন এলাকা পানিতে তলিয়ে গেছে। বৃহস্পতিবার পর্যন্ত কিছু কিছু এলাকায় পানি কমলেও বেশিরভাগ এলাকা এখন অপরিবর্তিত রয়েছে। তবে কিছু কিছু এলাকায় পানি বাড়ছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।
EDITOR & PUBLISHER :
DR. ARIF AHMED MOMTAZ RIFA
MOBILE : 01715110022
PHONE : 0821 716229
OFFICE : SHUVECHCHA-191
MIAH FAZIL CHIST R/A
AMBAKHANA WEST
SYLHET-3100
(Beside Miah Fazil Chist Jame Masjid & opposite to Rainbow Guest House).
E-mail : sylhetsangbad24@gmail.com
Hello : 01710-809595
Design and developed by M-W-D