১৪ই নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২৯শে কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ২:৩৮ পূর্বাহ্ণ, আগস্ট ২, ২০১৬
চট্টগ্রাম: পর্যটকদের বিশেষ সুবিধার সুযোগ নিয়ে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে আনার পর চট্টগ্রাম বন্দরে পড়ে থাকা ১০৬টি দামী গাড়ি নিলামের মাধ্যমে বিক্রি করা হবে।
শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের অভিযানে জব্দ এসব গাড়ি চট্টগ্রাম বন্দর থেকে আর খালাস হয়নি।
অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মইনুল খান নিলামে গাড়ি বিক্রির বিষয়টি জানান।
সোমবার তিনি বলেন, ‘১০৬টি বিলাসবহুল গাড়ি বন্দরে পড়ে আছে, যা কেউ খালাস করছে না। এসব গাড়ির মূল্য নির্ধারণ জটিলতা কাটিয়ে নিলামের মাধ্যমে বিক্রির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।’শুল্ক ফাঁকি দিয়ে আনা প্রায় দেড়শ গাড়ির সন্ধান করছে শুল্ক গোয়েন্দারা। এই অভিযানের মধ্যে সোমবার চট্টগ্রামে দুটি গাড়ি ধরা পড়েছে।
২০০৯ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে পর্যটকদের বিশেষ সুবিধার সুযোগে (কার্নেট ডি প্যাসেজ) তিনশ’র বেশি বিলাসবহুল গাড়ি বাংলাদেশে এসেছে বলে জানান মইনুল খান।
তিনি বলেন, ‘এর মধ্যে অর্ধেক ফেরত গেলেও বাকিগুলো রয়ে গেছে। এসব গাড়ির সন্ধান চলছে।’
শুল্ক গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, আন্তর্জাতিক একটি সনদ অনুযায়ী যে সুবিধায় পর্যটকরা একটি দেশ থেকে অন্য দেশে শুল্ক না দিয়েই গাড়ি নিয়ে ঢুকতে পারেন, তাকেই ‘কার্নেট ডি প্যাসেজ’ বলা হয়।
তবে একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য এই সুবিধা পান পর্যটকরা। এতে তাদের সংশ্লিষ্ট দেশের অটোমোবাইল অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য হতে হয়। নির্দিষ্ট সময় পর গাড়িটি ফেরত না গেলে সংশ্লিষ্ট দেশের নিয়ম অনুযায়ী এর উপর শুল্ক আরোপ করা হয়।
এই সুবিধা নিয়ে বিএমডব্লিউ, পোরশে, রেঞ্জ রোভার, রোলস রয়েসের মতো দামী গাড়ি ২০১৩ সালের আগে বাংলাদেশে ঢুকেছিল বলে শুল্ক গোয়েন্দারা জানান।
মইনুল খান বলেন, ‘২০১৩ সালের পর থেকে বাংলাদেশে এ সুবিধা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কার্নেট ডি প্যাসেজ সুবিধা ছাড়াও মিস ডিক্লারেশন (মিথ্যা ঘোষণায় শুল্ক ফাঁকি) দিয়েও বিলাসবহুল গাড়ি আমদানি করা হয়েছে।
EDITOR & PUBLISHER :
DR. ARIF AHMED MOMTAZ RIFA
MOBILE : 01715110022
PHONE : 0821 716229
Office : Central Market (1st floor),
Bandar Bazar (Court Point),
Sylhet – 3100, Bangladesh.
E-mail : sylhetsangbad24@gmail.com
Hello : 01710-809595
Design and developed by M-W-D