৮ই জুন, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ | ২৫শে জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ৬:৪৩ অপরাহ্ণ, মে ২৫, ২০২৩
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন ও ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বৈঠক করেছেন। বৈঠকে আলোচিত মার্কিন নতুন মার্কিন ভিসানীতি নিয়ে কথা বলছেন তারা।
বৃহস্পতিবার বিকালে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন ও রাষ্ট্রদূত পিটার হাস। মোমেন বলেন, বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য দায়ীদের ভিসা না দেওয়ার যে নতুন নীতি যুক্তরাষ্ট্র ঘোষণা করেছে, তাতে সরকার মোটেও ভীত নয়।
তিনি বলেন, ‘আমেরিকার এই ভিসার রেস্ট্রিকশন শুধু সরকারি দলের ওপর না, অপজিশনের লোকজনেরও ওপর বর্তাবে। এতে করে আমরা আশা করি, এবার তারা ইনশাআল্লাহ একটু সচেতন হবে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমরা সুষ্ঠু সুন্দর নির্বাচন করতে চাই, এইটাকেই তারা (যুক্তরাষ্ট্র) সমর্থন দিয়েছে। সুতরাং, নাথিং টু ওরি…। সেই সঙ্গে তারা এও বলেছে যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যে একটা ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার ইলেকশনের যে আগ্রহ, সেটাকে আরও শক্তিশালী করার জন্য তারা এই নীতিটা করেছে।
মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বলেন, গতকালের (বুধবার) ঘোষণা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার প্রতি মার্কিন সমর্থনের একটি প্রয়াস। নতুন ভিসানীতির বিষয়ে গত বুধবারের বিবৃতি বাংলাদেশের নির্বাচন প্রক্রিয়ার প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনের অংশ।
বৈঠক নিয়ে পিটার হাস বলেন, ‘এটি পূর্বনির্ধারিত, যা নিয়মিত বৈঠকের অংশ। দুই দেশের সম্পর্কের মধ্যে নতুন ভিসানীতি। এটি বাংলাদেশের জনগণ, সরকার এবং প্রধানমন্ত্রী- বাংলাদেশের সবার জন্য, যাতে করে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হয়।’
এর আগে দুপুরে রাজধানীর গুলশানে মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সঙ্গে তার বাসায় বৈঠক করেছেন বিএনপি ও জাতীয় পার্টির কয়েকজন নেতা।
প্রসঙ্গত, গতকাল (বুধবার) যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন এক বিবৃতিতে বলেছেন, বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচনে যারা বাধা দেবেন তাদের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র।
EDITOR & PUBLISHER :
DR. ARIF AHMED MOMTAZ RIFA
MOBILE : 01715110022
PHONE : 0821 716229
Office : Central Market (1st floor),
Bandar Bazar (Court Point),
Sylhet – 3100, Bangladesh.
E-mail : sylhetsangbad24@gmail.com
Hello : 01710-809595
Design and developed by M-W-D