সকল পাথর কোয়ারী খুলে দিতে ৭২ ঘন্টার আল্টিমেটাম

প্রকাশিত: ৬:০৭ অপরাহ্ণ, ডিসেম্বর ৩, ২০২০

সকল পাথর কোয়ারী খুলে দিতে ৭২ ঘন্টার আল্টিমেটাম

সকল পাথর কোয়ারী খুলে দিতে ৭২ ঘন্টার আল্টিমেটাম দিয়েছেন বৃহত্তর সিলেট পাথর সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী-শ্রমিক ঐক্য পরিষদের নেতৃবৃন্দ। বৃহস্পতিবার দুপুরে সিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে বিশাল মানববন্ধন কর্মসূচিতে বক্তারা এ আল্টিমেটাম দেন। একই কোয়ারি খুলে দেয়ার যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা না হলে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে চুড়ান্ত কর্মসূচির ঘোষণা করা হবে বলে জানান নেতৃবৃন্দ।

বৃহত্তর সিলেট পাথর সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী-শ্রমিক ঐক্য পরিষদের আহবায়ক আব্দুল জলিল মেম্বারের সভাপতিত্বে মানববন্ধন ও সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন সিলেট বিভাগীয় ট্রাক মালিক ঐক্য পরিষদ ও সিলেট জেলা ট্রাক মালিক গ্রæপের সভাপতি আলহাজ¦ গোলাম হাদী ছয়ফুল। সিলেট বিভাগীয় ট্রাক, পিকআপ ও কাভর্ডভ্যান শ্রমিক ঐক্য পরিষদের সভাপতি ও জেলা ট্রাক শ্রমিক ইউনিয়নের ইউনিয়নের সভাপতি শ্রী আবু সরকার, সিলেট জেলা সিএনজি চালিত অটো রিক্সা শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মোহাম্মদ জাকারিয়া, সিলেট জেলা বাস মিনিবাস শ্রমিক ইউনিয়নের সহ সাধারণ সম্পাদক মোঃ মইনুল ইসলাম, সিলেট জেলা ট্রাক-পিকআপ-কাভার্ডভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের কার্যকরি সভাপতি মোঃ আব্দুস সালাম, সাধারণ সম্পাদক ও সিলেট বিভাগীয় ট্রাক-পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান শ্রমিক ঐক্য পরিষদের যুগ্ম সম্পাদক মোঃ আমির উদ্দিন, সিলেট জেলা ট্রাক মালিক গ্রæপের দফতর সম্পাদক আফজল চৌধুরী, ছাতক পাথর ব্যবসায়ী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হাই আজাদ, এয়ারপোর্ট স্টোন ক্রাশার মালিক সমিতির সভাপতি হাজী নাসির উদ্দিন, জাফলং স্টোন ক্রাশার মালিক সমিতির সভাপতি বাবলু বখত, সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস উদ্দিন লিপু, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা পাথর ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক হাজী আবুল হোসেন, যুগ্ম সম্পাদক শওকত আলী বাবুল, লোভছড়া পাথর ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মোঃ নাজিম উদ্দিন, ব্যবসায়ী আমিনুল ইসলাম। বৃহত্তর সিলেট পাথর সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী-শ্রমিক ঐক্য পরিষদের সদস্য সচিব মোঃ নুরুল আমীন ও সিলেট জেলা ট্রাক মালিক গ্রæপের সাংগঠনিক সম্পাদক শাব্বীর আহমদ ফয়েজের যৌথ পরিচালনায় মানববন্ধ ও সামাবেশে অন্যানের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, সিলেট জেলা ট্রাক মালিক গ্রæপের সিনিয়র সহ সভাপতি আতিকুর রহমান আতিক, সাধারণ সম্পাদক পুলক কবির চৌধুরী, সিলেট জেলা ট্রাক-পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের সহ সভাপতি মোঃ জুবের আহমদ, যুগ্ম সম্পাদক মোহাম্মদ আলী, সাংগঠনিক সম্পাদক শামীম আহমদ, প্রচার সম্পাদক সামাদ রহমান, দফতর সম্পাদক বাবুল আহমদ, কোষাধ্যক্ষ রাজু আহমদ তুরু, নির্বাহী সদস্য শরিফ আহমদ, আলী আহমদ, আব্দুল মতিন, আব্দুল জলিল, বিল্লাল আহমদ, সিলেট জেলা ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের দক্ষিণ সুরমা-মোগলাবাজার আঞ্চলিক কমিটির সভাপতি কাউছার আহমদ, সাধারণ সম্পাদক মারুফ আহমদ, শাহপরাণ থানা আঞ্চলিক কমিটির সভাপতি ফুল মিয়া, সম্পাদক আজিজুর রহমান রহিম, ফেঞ্চগঞ্জ উপজেলা আঞ্চলিক কমিটির সভাপতি রাসেল আহমদ টিটু, সম্পাদক আহমদ লালু মিয়া, জৈন্তাপুর উপজেলা আাঞ্চলিক কমিটির আহবায়ক সুনিল দেবনাথ, কানাইঘাট আাঞ্চলিক কমিটির আহবায়ক ও জেলা ট্রাক পিকআপ কাভার্ডভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের যুগ্ম সম্পাদক মোহাম্মদ আলী, পশ্চিম গোয়াইনঘাট আাঞ্চলিক কমিটির সভাপতি হাফিজুর রহমান, সম্পাদক মুজিবুর রহমান, পূর্ব গোয়াইনঘাট আাঞ্চলিক কমিটির সভাপতি মোঃ ছবেদ মিয়া, সম্পাদক আব্দুর রহিম, কোম্পনীগঞ্জ আাঞ্চলিক কমিটির সভাপতিআব্দুল হান্নান, সম্পাদক মাহফুজুর রহমান, গোলাপগঞ্জ আাঞ্চলিক কমিটির সভাপতি বদরুল ইসলাম, সম্পাদক সায়েল আহমদ, বিয়ানীবাজার আঞ্চলিক কমিটির সভাপতি মানিক উদ্দিন, সম্পাদক শাহাব উদ্দিন সাবুল, জকিগঞ্জ উপজেলা আঞ্চলিক কমিটির সভাপতি রুবেল আহমদ, সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, জালালাবাদ থানা আঞ্চলিক কমিটির সভাপতি কালা মিয়া, সম্পাদক আলমগীর, ওসমানীনগর থানা আঞ্চলিক কমিটির সভাপতি সুরুজ আলী, সম্পাদক বাবুল মিয়া, বালাগঞ্জ আঞ্চলিক কমিটির সভাপতি শ্রী সুজিব চন্দ্রগুপ্ত বাচ্চু, সম্পাদক মাহমুদ আব্দুন নুর, বিশ^নাথ থানা আঞ্চলিক কমিটির সভাপতি আলাল মিয়া, সম্পাদক মকবুল ইসলাম, সিনিয়র সহ সভাপতি সৈয়দ সালেহ আহমদ শাহনাজ, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়নের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম, জাফলং পাথর ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আব্দুর রহিম, সহ সভাপতি ইসমাঈল হোসেন, সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, কানাইঘাট মুলাগুল পাথর ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি মোঃ গিয়াস উদ্দিন প্রমূখ।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মানবতার কল্যাণে ও শ্রমিকদের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। কিন্তু সিলেটের পাথর কোয়ারীর ১০ লক্ষাধিক মালিক-শ্রমিক মানবেতর জীবন যাপন করছেন। তারা অসহায় শ্রমিকদের জীবন-জীবিকা রক্ষার উদ্যোগ নিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আহ্বান জানান।

মানববন্ধন ও সমাবেশ শেষে সিলেটের জেলা প্রশাসকের কাছে একটি স্মারকলিপি প্রদান করা হয়। স্মারকলিপিতে অবিলম্বে পাথর কোয়ারি খুলে দেয়ার দাবি জানান তারা। অন্যথায় ৭২ ঘন্টা পর সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করবেন বলে জানান।


 

সর্বমোট পাঠক


বাংলাভাষায় পুর্নাঙ্গ ভ্রমণের ওয়েবসাইট