২৫শে অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৯ই কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ৪:৫৩ অপরাহ্ণ, আগস্ট ১০, ২০১৯
অনেক জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কাশ্মীর নিয়ে তার নীতিতে কোনো পরিবর্তন না হওয়ার কথা জানাল। শুক্রবার (৯ আগস্ট) ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে বিরোধপূর্ণ অঞ্চল নিয়ে নতুন সৃষ্টি হওয়া সংকট যুক্তরাষ্ট্র ‘নিবিড়ভাবে নজর রাখছে’ বলে জানায়।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের একটি নিউজ ব্রিফিংয়ে, মুখপাত্র মরগান অর্টাগাস কাশ্মীরকে ‘অবশ্যই একটি অবিশ্বাস্যভাবে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়’ হিসাবে বর্ণনা করেছেন। কাশ্মীর নিয়ে মার্কিন নীতিতে কোনো পরিবর্তন হয়েছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে মুখপাত্র ‘না’ বলেন। যদি পরিবর্তন আসত তাহলে তা তিনি অবশ্যই তা সংবাদ সম্মেলনে ঘোষণা করতেন বলে জানান অর্টাগাস। কারণ, এই ঘোষণাটি রাষ্ট্রপতির মতো আরও গুরুত্বপূর্ণ (ব্যক্তি) কোনো ব্যক্তি করতেন বলে তিনি জানান।
দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলের কৌশলগত গুরুত্বের কথা উল্লেখ করে মিসেস অর্টাগাস বলেছিলেন যে, কাশ্মীর ও অন্যান্য ইস্যু নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ভারত ও পাকিস্তানের সঙ্গে ‘গভীরভাবে জড়িত’ রয়েছে। গত সপ্তাহের শুরুতে ভারত কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা বাতিল করার পর সবার আগেই আমেরিকার কাছে অভিযোগ জানিয়েছে পাকিস্তান। জম্মু-কাশ্মীরে ভারত কারফিউ জারি করেছে তাও পাকিস্তান যুক্তরাষ্ট্রকে অবহিত করেছে।
স্টেট ডিপার্টমেন্টের ব্রিফিংয়ে ভারতীয় পদক্ষেপ এবং তার পরিণতি নিয়েও আলোচনা করা হয়েছে। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও এই বিদ্রোহের পর থেকেই ভারত ও পাকিস্তানের তার প্রতিপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন কি না তা জানতে চাইলে, মিসেস অর্টাগাস বলেছন, মি পম্পেও সম্প্রতি ব্যাংককে ভারতীয় পররাষ্ট্রনীতির প্রধানের সঙ্গে সাক্ষাত করেছেন এবং ‘তিনি প্রতিদিনই তার প্রতিপক্ষের সঙ্গে কথা বলছেন’।
কাশ্মীরে বর্তমানে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের একাধিক কর্মকর্তা রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘ভারত ও পাকিস্তানের সঙ্গে আমাদের অনেক সম্পর্ক রয়েছে। স্পষ্টতই, কিছুদিন আগেই পাক প্রধানমন্ত্রী খান যুক্তরাষ্ট্রে এসেছিলেন, কাশ্মীরের কারণে নয়।’
কাশ্মীর যখন একটি ‘অবিশ্বাস্য গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু’ ছিল, তখনও সেখানে ‘অন্যান্য (অনেকগুলো ইস্যু)’ ছিল যেদিকে যুক্তরাষ্ট্র ভারত এবং পাকিস্তান উভয়ের সাথে ‘বেশ ঘনিষ্ঠভাবে’ কাজ করেছিল।
পাক প্রধানমন্ত্রী খান ভারতকে কাশ্মীরে গণহত্যার পরিকল্পনা করার জন্য অভিযুক্ত করার কথা স্মরণ করিয়ে দেন। মিসেস অর্টাগাস বলেন, ‘আমি যা বলেছি তার থেকে বেশি আমি যেতে চাই না, কারণ এটি খুবই কষ্টকর বিষয়। এটি এমন একটি বিষয় যা নিয়ে আমরা তাদের সঙ্গে বেশ নৈকট্যেই কথা বলছি।
EDITOR & PUBLISHER :
DR. ARIF AHMED MOMTAZ RIFA
MOBILE : 01715110022
PHONE : 0821 716229
Office : Central Market (1st floor),
Bandar Bazar (Court Point),
Sylhet – 3100, Bangladesh.
E-mail : sylhetsangbad24@gmail.com
Hello : 01710-809595
Design and developed by M-W-D