৫ই অক্টোবর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ | ২০শে আশ্বিন, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ১২:৩৩ পূর্বাহ্ণ, মার্চ ৭, ২০১৮
সিলেট-৩ আসনে আবারো এমপি হওয়ার প্রত্যয় ঘোষণা করেছেন জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি, শেখ রাসেল জাতীয় শিশু কিশোর পরিষদের মহাসচিব আলহাজ্ব মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী।
সোমবার (৬ মার্চ’ ২০১৮) দুপুরে সিলেট নগরীর একটি অভিজাত হোটেলে গণমাধ্যম কর্মীদের সাথে এক জনাকীর্ণ মতবিনিময় সভায় মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী এমপি গত ৯ বছরে তার নির্বাচনী এলাকায় বাস্তবায়িত বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরে বলেছেন, উন্ননয়নের ধারাবাহিকতা রক্ষায় আগামী নির্বাচনে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আবারো আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসবে।
দলের মনোনয়ন নিয়ে আবারো সিলেট-৩ আসনে এমপি পদে নির্বাচন করার দৃঢ় সংকল্প ঘোষণা করে মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী জানান, ২০০৯ সাল থেকে চলতি ২০১৮ সাল পর্যন্ত ২ মেয়াদে গত ৯ বছরে তার নির্বাচনী এলাকায় শাহজালাল সার কারখানা স্থাপনসহ প্রায় ৭ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন সাধিত হয়েছে।
তিনি বলেন, দক্ষিণ সুরমার ১০টি, ফেঞ্চুগঞ্জের ৫টি ও বালাগঞ্জের ৩টি ইউনিয়নে আমি সুষম উন্নয়ন নিশ্চিত করার চেষ্টা করেছি। ফলে, তৃণমূল পর্যায়ে উন্নয়ন এখন দৃশ্যমান।
লিখিত বক্তব্যে মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী গত ৯ বছরে তার নির্বাচনী এলাকার শিক্ষার উন্নয়নে গৃহিত বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ডের বর্ণনা তুলে ধরে বলেন, আমার নির্বাচনী এলাকার দক্ষিণ সুরমা ডিগ্রী কলেজকে সরকারীকরণের পাশাপাশি এই কলেজে ৯টি বিষয়ে অনার্স কোর্স ও ২টি বিষয়ে মাস্টার্স কোর্স এবং ফেঞ্চুগঞ্জ ডিগ্রী কলেজকে সরকারীকরণসহ ৪টি বিষয়ে অনার্স কোর্স চালু করা হয়েছে। দক্ষিণ সুরমার মোগলাবাজার রেবতি রমন উচ্চ বিদ্যালয় ও ফেঞ্চুগঞ্জের কাসিম আলী উচ্চ বিদ্যালয়কে সরকারীকরণ করা হয়েছে। দক্ষিণ সুরমার সৈয়দ কুতুব জালাল উচ্চ বিদ্যালয়কে মডেল স্কুলে উন্নীত করা হয়েছে। আমার নির্বাচনী এলাকার ১৮টি ইউনিয়নের প্রায় সবগুলো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই নতুন ভবন নির্মিত হয়েছে। দক্ষিণ সুরমার নূরজাহান মেমোরিয়াল মহিলা ডিগ্রি কলেজ ও জালালপুর কলেজকে ডিগ্রী কলেজে উন্নীত করার পাশাপাশি উভয় কলেজে ৫ তলা বিশিষ্ট একাডেমিক ভবন নির্মিত হয়েছে। নূরজাহান মেমোরিয়াল মহিলা কলেজের নিজস্ব ফান্ড থেকে কলেজের জন্য প্রায় ১ কোটি ২০ লাখ টাকা ব্যয়ে জমি কেনা হয়েছে। দক্ষিণ সুরমা ডিগ্রী কলেজের জন্য কোটি টাকার বেশী অর্থ ব্যয়ে নতুন জমি কিনে ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। আমার নির্বাচনী এলাকার অনেকগুলো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব স্থাপন করা হয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, মাননীয় অর্থমন্ত্রী ও মাননীয় শিক্ষামন্ত্রীর বদান্যতায় দক্ষিণ সুরমার আলমপুরে একটি সরকারী মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, যার ভর্তি কার্যক্রম আগামী বছর থেকেই শুরু হবে।
তিনি আরো জানান, বালাগঞ্জ উপজেলার দেওয়ান আব্দুর রহিম উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজে এবং পশ্চিম গৌরীপুর ইউনিয়নের আজিজপুর উচ্চ বিদ্যালয় ও পূর্ব গৌরীপুর ইউনিয়নের পূর্ব গৌরীপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে নতুন একাডেমিক ভবন নির্মাণসহ প্রায় সবগুলো প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। প্রতিটি বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ প্রদান করা হয়েছে। দক্ষিণ সুরমায় ২৯টি প্রাথমিক বিদ্যালয় সরকারীকরণ করা হয়েছে। শুধুমাত্র দক্ষিণ সুরমাতেই নতুন ৩টি প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন করা হয়েছে। আরো দুটি নতুন প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপনের প্রক্রিয়া চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। একইভাবে ফেঞ্চুগঞ্জে ৮টি ও বালাগঞ্জে ১০টি প্রাথমিক বিদ্যালয় সরকারীকরণ করা হয়েছে।
সিলেট-৩ নির্বাচনী এলাকায় অবকাঠামোগত সরকারী উন্নয়ন কর্মকান্ডের বর্ণনা দিয়ে মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী বলেন, আমার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় দক্ষিণ সুরমায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ৩১ শয্যার একটি আধুনিক সরকারী হাসপাতাল স্থাপিত হয়েছে, যেটিকে ৫০ শয্যায় উন্নীত করার জন্য আমি জোর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। ইতোমধ্যে হাসপাতালের জন্য একটি এম্বুলেন্স দিয়েছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। পর্যায়ক্রমে এই হাসপাতালের জন্য আধুনিক চিকিৎসা সরঞ্জামও সরবরাহ করা হচ্ছে। এছাড়া ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলার ৩১ শয্যার হাসপাতালটিও ইতোমধ্যে আমার প্রচেষ্ঠায় ৫০ শয্যায় উন্নীত হয়েছে এবং উপজেলা হাসপাতালের জন্য পৃথক ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। দক্ষিণ সুরমায় ইতোমধ্যে উপজেলা প্রাণী সম্পদ হাসপাতালও স্থাপিত হয়েছে। আমার প্রচেষ্টায় দক্ষিণ সুরমা, ফেঞ্চুগঞ্জ ও বালাগঞ্জে মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স নির্মাণাধীন রয়েছে।
বালাগঞ্জ উপজেলা সদরের সাথে যোগাযোগ রক্ষাকারী সিলেট-সুলতানপুর সড়ক সংস্কার প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী বলেন, আমার নির্বাচনী এলাকার সর্বস্তরের মানুষের দাবী সিলেট-সুলতানপুর সড়ক সংস্কার। গত ৯ বছরে এই সড়ক ২ দফা সংস্কার করা হয়েছে এবং এই সড়কের জরাজীর্ণ ব্রীজ ও কালভার্টগুলো ভেঙ্গে নতুন করে নির্মাণ করা হয়েছে। গত বছর দীর্ঘস্থায়ী বৃষ্টির কারণে আবারো এই সড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ইতোমধ্যে সিলেট-সুলতানপুর সড়ক সংস্কারে ৭৭ কোটি টাকার একটি প্রকল্পের প্রি-একনেক সম্পন্ন হয়েছে। প্রকল্পটি শিগগিরই পাশ হবে এবং এর নির্মাণ কাজ শুরু হবে।
সিলেট-সুলতানপুর সড়ক ছাড়াও ফেঞ্চুগঞ্জ ফেরীঘাট ভায়া মাইজগাঁও ভায়া পালবাড়ি পর্যন্ত সড়ক ৫২ কোটি টাকার একটি প্রকল্পের প্রি-একনেক সম্পন্ন হয়েছে বলে জানান তিনি। এছাড়া, বিশ্বনাথের সাথে যোগাযোগ রক্ষাকারী সিলেট-কামালবাজার সড়কটিও ইতোমধ্যে আমার প্রচেষ্টায় সংস্কার কাজ চলমান রয়েছে বলে তিনি জানান। দক্ষিণ সুরমার সাথে গোলাপগঞ্জের যোগাযোগ স্থাপনকারী মোগলাবাজার-ঢাকাদক্ষিণ সড়কটিও গত ৯ বছরে ২ বার সংস্কার করা হয়েছে। সম্প্রতি আবারো ৫ কোটি টাকা ব্যয়ে এই সড়কের দক্ষিণ সুুরমা অংশ সংস্কার করা হয়েছে এবং কিছু অংশ সম্প্রসারণ করা হয়েছে এবং ১৬ কোটি টাকা ব্যয়ে সিলেট-মৌলভীবাজার আঞ্চলিক মহাসড়ক প্রশস্তকরণ ও সংস্কার করা হয়েছে বলে জানান তিনি। এছাড়া, ফেঞ্চুগঞ্জ-বালাগঞ্জ ডাইক সড়ক গত ৯ বছরের দু’দফায় মোট ১৩ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কার করা হয়েছে। মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী দাবী করেন, ইতোমধ্যে তার নির্বাচনী এলাকার ৩ উপজেলাভূক্ত ১৮টি ইউনিয়নে শত ভাগ বিদ্যুৎ সংযোগ নিশ্চিত করা হয়েছে। সিলেট-সুলতানপুর-বালাগঞ্জ সড়কে বালাগঞ্জ উপজেলা সদরের সন্নিকটে বালাগঞ্জ উপজেলা পরিষদের নিজস্ব অর্থায়নে ২ কোটি ৬৭ লাখ টাকা ব্যয়ে বড়বাঘা নদীর উপর ব্রীজ নির্মানের টেন্ডার ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে, যার নির্মাণ কাজ শিগগিরই শুরু হবে। তিনি বলেন, এই সেতু নির্মাণ সম্পন্ন হলে দক্ষিণ সুরমার চন্ডিপুল আব্দুস সামাদ আজাদ চত্বর থেকে বালাগঞ্জ হয়ে ফেঞ্চুগঞ্জ ভায়া দক্ষিণ সুরমার হুমায়ুন রশিদ চৌধুরী চত্বর পর্যন্ত আমার স্বপ্নের ‘রিং রোড’ স্থাপিত হবে।
এমপি মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী জানান, তার নির্বাচনী এলাকায় অসহায় মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার উপহারস্বরূপ ‘বীর নিবাস’ নামে ৮টি বাড়ি নির্মাণ করে দেয়া হয়েছে। অসুস্থ দূরারোগ্য ব্যধিগ্রস্ত, অসচ্ছল ব্যক্তিদের সরকারীভাবে ও তার ব্যক্তিগত উদ্যোগে আর্থিক সহায়তা প্রদান অব্যাহত আছে। মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের চাকুরী ও বৃত্তিতে অগ্রাধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে। ৩৯ কোটি টাকা ব্যয়ে দক্ষিণ সুরমা, ফেঞ্চুগঞ্জ ও বালাগঞ্জে মডেল মসজিদ ও ইসলামী সাংস্কৃতিক কেন্দ্র স্থাপন করা হচ্ছে। ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অধীনে মসজিদ, মন্দির ও মাদ্রাসায় অনুদান প্রদান অব্যাহত আছে। দক্ষিণ সুরমার ৯টি ইউনিয়নকে ১০টি ইউনিয়নে এবং ফেঞ্চুগঞ্জের ৩টি ইউনিয়নকে ৫টি ইউনিয়নে রূপান্তরিত করা হয়েছে। ফলে, এই দুই উপজেলায় সরকারী বরাদ্দ বেড়েছে।
মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী বলেন, আমার রাজনীতির সূচনা লগ্ন থেকেই আমি নিয়মিত আমার এলাকায় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের কাছাকাছি থাকার চেষ্টা করি। বিগত ৩০ বছর ধরে আমি প্রতি সপ্তাহে অন্তত: ৩/৪ দিন নিজ এলাকায় থাকার চেষ্টা করি। নিজ গ্রামে একেবারে সাধারণ মানুষের কাছে থাকার চেষ্টা করি। গভীর রাত পর্যন্ত আমার বাড়ির বৈঠকখানা মুখর থাকে সাধারণ মানুষের আনাগোনায়। ফলে, সাধারণ মানুষের প্রতিনিধি হিসেবে, তাদের একজন সেবক হিসেবেই আমি নিজেকে নিবেদিত রেখেছি।
মহান মুক্তিযুদ্ধে তার সহোদর বড় ভাইদের ভূমিকা তুলে ধরে মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী বলেন, আমার বড় দুই ভাই মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে যুক্তরাজ্যে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে জনমত গঠনে ভূমিকা রাখেন। এছাড়া, তার অপর ভাই যুক্তরাজ্যের চ্যানেল-এস-এর চেয়ারম্যান আহমেদ উস সামাদ চৌধুরী (জাস্টিস অব পিস)-এর প্রচেষ্টায় বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সংক্রান্ত মূল অডিও ক্লিপ বিবিসি আর্কাইভ থেকে সংগ্রহ করে চ্যানেল-এস-এ প্রচারিত হয়, পরবর্তীতে বাংলাদেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রচারিত হয়। এই অডিও ক্লিপ থেকে প্রমাণিত হয়েছিল, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষেই প্রথম বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করা হয়েছিল।
মুক্তিযুদ্ধে তার পিতা মরহুম দেলোয়ার হোসেন চৌধুরীর ভূমিকা সম্পর্কে জানতে চাইলে আলহাজ্ব মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী বলেন, আমার পিতা মাইজগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন এবং ৭০ সালের নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর পক্ষে কাজ করেন। স্বাধীনতা পরবর্তীকালে বঙ্গবন্ধুর সরকার আমার পিতাকে রিলিফ কমিটির চেয়ারম্যান নিযুক্ত করেন। আওয়ামী লীগের সাথে ঘনিষ্টতা না থাকলে রিলিফ কমিটির চেয়ারম্যান তাকে করা হতো না।
এক প্রশ্নের জবাবে মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী জানান, দক্ষিণ সুরমা, ফেঞ্চুগঞ্জ ও বালাগঞ্জের তৃণমূল পর্যায়ের সবস্তরের আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা তার সাথে আছেন। দলে তার ব্যাপারে কোনরূপ মতানৈক্য নেই বলে দাবী করেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষেদর চেয়ারম্যান এডভোকেট লুৎফুর রহমান, জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদ, সিলেট সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আশফাক আহমদ, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ সুজাত আলী রফিক, দফতর সম্পাদক সাইফুল আলম রুহেল, প্রচার সম্পাদক এডভোকেট মাহফুজুর রহমান, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক কবির উদ্দিন আহমদ, শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট ইশতিয়াক আহমদ চৌধুরী, বালাগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মোস্তাকুর রহমান মফুর, দক্ষিণ সুরমা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সাইফুল আলম, ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি শওকত আলী, ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আকরাম হোসেন, জেলা কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ শামসুল ইসলাম, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য শহীদুর রহমান শাহীন, দক্ষিণ সুরমা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রাজ্জাক হোসেন, ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মহি উদ্দিন বাদল, ফেঞ্চুগঞ্জ ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ ভাস্কর রঞ্জন দাস, জালালপুর ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ আওলাদ হোসেন, নূরজাহান মেমোরিয়াল মহিলা ডিগ্রী কলেজের উপাধ্যক্ষ সুবল চন্দ্র দাস, ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান শহীদুর রহমান রুম্মান, সিলাম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইকরাম হোসেন বক্ত, পূর্ব গৌরীপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হিমাংশু রঞ্জন দাস, পশ্চিম গৌরীপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আমিরুল ইসলাম মধু, আওয়ামী লীগ নেতা শাহ আলম, হাজী চুনু মিয়া, বীর মুক্তিযোদ্ধা আলফাজ উদ্দিন, আব্দুস সালাম মর্তু, হাজী দুদু মিয়া, ফজলুল করিম হেলাল, কামাল উদ্দিন রাসেল, আতিকুর রহমান, শাহ আলী রেজা, পংকী মিয়া, আজিজুর রহমান লকুছ, আবু বক্কর সিদ্দিক, সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল মতিন, সাবেক চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম আলম, সাবেক চেয়ারম্যান সৈয়দ মকবুল হোসেন মাখন, নাসির উদ্দিন, নানু মিয়া, শেখ মুক্তার আলী, খিজির খান, মিসবাহ উদ্দিন, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ সভাপতি এডভোকেট সুয়েব আহমদ ও ডি এম ফয়সল, সিলেট মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এমরুল হাসান, ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি আলতাউর রহমান রুনু, দক্ষিণ সুরমা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্বাস আলী, দক্ষিণ সুরমা কৃষক লীগের সভাপতি আফতাব আলী, সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদ, ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা কৃষক লীগের সভাপতি খলিলুর রহমান কলা, শাহজালাল সার কারখানা সিবিএ সভাপতি সালেহ আমদ, সাধারণ সম্পাদক রায়হান খন্দকার, দক্ষিণ সুরমা যুবলীগের আহবায়ক নুরুল ইসলাম, যুগ্ম আহবায়ক মোসাদ্দিক হোসেন মুসা, আশিক আলী, বালাগঞ্জ উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক রফিকুল আলম, যুগ্ম আহবায়ক মইনুল ইসলাম সালেহ ও গোবিন্দ দাস, ফেঞ্চুগঞ্জ যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক মাহবুবুল ইসলাম মিছলু, বালাগঞ্জ উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি ফারুক আহমদ, ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি বিজন দেবনাথ, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আউয়াল কয়েস, দক্ষিণ সুরমা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক সারওয়ার আলম মিতুন, দক্ষিণ সুরমার মোল্লারগাঁও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ইসমাইল হোসেন বাচ্চু, সাধারণ সম্পাদক জবরুল ইসলাম জগলু, বরইকান্দি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তাহসিন আহমদ দীপু, তেতলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল বাছিত রানা, লালাবাজার ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি বুলবুল আহমদ, সাধারণ সম্পাদক মুহিদ হোসেন, জালালপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি বাবুল মিয়া, সাধারণ সম্পাদক ওয়েছ আহমদ, সিলাম ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি হাজী আব্দুল মতিন, সাধারণ সম্পাদক নেছার আহমদ, কুচাই ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুর রহমান আনা মিয়া, সাধারণ সম্পাদক আক্তার হোসেন, দাউদপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আহমদ হোসেন খোকন, কামালবাজার ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আনোয়ার আলী, সাধারণ সম্পাদক আবুল হোসেন, মোগলাবাজার ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক সেলিম আহমদ, বালাগঞ্জের পূর্ব গৌরীপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি জালাল উদ্দিন, পশ্চিম গৌরীপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আমির হোসেন নুরু, সাধারণ সম্পাদক জুনায়েদ আহমদ মনজু, দেওয়ানবাজার ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাদির খসরু, ফেঞ্চুগঞ্জ সদর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক লোকমান আহমদ লছমান, মাইজগাঁও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক আব্দুল মালিক শাইস্তা, ঘিলাছড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি কমর উদ্দিন চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক মিছবাহ আহমদ চৌধুরী, উত্তর কুশিয়ারা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি নুরুল ইসলাম পংকী, উত্তর ফেঞ্চুগঞ্জ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি দোলা মিয়া, সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান, সিলেট জেলা শেখ রাসেল জাতীয় শিশু কিশোর পরিষদের জেলা সভাপাতি ডা. রকিবুল হাসান জুয়েল, সাধারণ সম্পাদক দেবব্রত চৌধুরী লিটন, এডভোকেট কামরুল ইসলাম, বালাগঞ্জ থানা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক তুহিন মনসুর, দক্ষিণ সুরমা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ছদরুল ইসলাম, ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি জুনেদ আহমদ, সাধারণ সম্পাদক ফারহান সাদিক, শেখ রাসেল জাতীয় শিশু কিশোর পরিষদ ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা শাখার সভাপতি আব্দুল হামিদ, সাধারণ সম্পাদক মুমিনুল হাসান, দক্ষিণ সুরমা শাখার সভাপতি সুয়েব আহমদ, সাধারণ সম্পাদক জয়ন্ত গোস্বামী, বালাগঞ্জ উপজেলা শাখার সভাপতি জিয়াউল হক পান্না প্রমুখ।
EDITOR & PUBLISHER :
DR. ARIF AHMED MOMTAZ RIFA
MOBILE : 01715110022
PHONE : 0821 716229
Office : Central Market (1st floor),
Bandar Bazar (Court Point),
Sylhet – 3100, Bangladesh.
E-mail : sylhetsangbad24@gmail.com
Hello : 01710-809595
Design and developed by M-W-D