ঋণ খেলাপিদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিন : জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান

প্রকাশিত: ১:০৩ পূর্বাহ্ণ, জুলাই ৩০, ২০১৭

ঋণ খেলাপিদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিন : জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান

রুপালী ব্যাংকে কর্মরত কর্মকর্তা ও আইনজীবীদের প্রতি সাহসি ভূমিকা রাখার আহবান জানিয়ে সিলেট জেলা আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি, গণপরিষদের সাবেক সদস্য ও সিলেট জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এড. লুৎফুর রহমান বলেছেন, রুপালী ব্যাংকে ঋণ খেলাপিদের সংখ্যা অনেক বেশী। এদের বেশীর ভাগই রাজনৈতিক বলয়ে খাটিয়ে ঋণ নিয়েছেন। এখন তা পরিশোধ করতে চান না। তাই আইনজীবী ও কর্মকর্তারা ঋণ খেলাপিদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিন। এই ব্যাংকের ঋণের টাকা আমার, আপনার কিংবা সরকারের নয়, এসব টাকা দেশের জনগনের। রুপালী ব্যাংকের আইনজীবীদের সাহস রেখে সঠিকভাবে আইনি লড়াই চালিয়ে যেতে হবে।

শনিবার (২৯ জুলাই) বিকেল সাড়ে ৪টায় স্বাধীনতা ব্যাংকার্স পরিষদ রুপালী ব্যাংক লিমিটেডের সিলেট আঞ্চলিক সম্মেলনের প্রস্তুতির কমিটির আয়োজনে অনুষ্ঠিত সিলেট অঞ্চলের সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্য তিনি এসব কথা বলেন।
প্রস্তুতি কমিটির আহবায়ক ও কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি নিশি মোহন নাথের সভাপতিত্বে সম্মেলন উদ্বোধন করেন স্বাধীনতা ব্যাংকার্স পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি মিয়া জাকারিয়া টিটু।

রুপালী ব্যাংকের কর্মকর্তা আবু মো. জাকারিয়ার পরিচালনায় প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন, রুপালী ব্যাংক লিমিটেড স্বাধীনতা ব্যাংকার্স পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ফরিদ আহমেদ জুয়েল।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, সিলেট জেলা আওয়ালীলীগের সাধারণ সম্পাদক শফিকুর রহমান চৌধুরী, মহানগর সাধারণ সম্পাদক আসাদ উদ্দিন আহমদ, রুপালী ব্যাংক লিমিটেড সিলেটের বিভাগীয় কার্যালয়ে মহাব্যবস্থাপক মো. আব্দুল মতিন, সিলেট জোনাল অফিসের সহকারী মহাব্যবস্থাপক ও জোনাল ম্যানেজার মো. ফজলুল হক, স্বাধীনতা ব্যাংকার্স পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শওকত হোসেন সজল।
এছাড়াও বক্তব্য রাখেন, স্বাধীনতা ব্যাংকার্স পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি রিয়াজুল ইসলাম, মো. ওমর ফারুক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক .ি এম মনির হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক সজীভ সরদার, আলমগীর হোসেন খাঁন, দুর্যোাগ, ত্রাণ ও পূনর্বাসন সম্পাদক মো. নিজাম উদ্দিন, পিও মোজাদ্দি আহমদ চৌধুরী, এসপিও তুষার কান্তি চক্রবর্তী, বিপ্লব কুমার তালুকদার প্রমুখ।
সম্মেলনের শুরুতে কোরআন তেলাওয়াত করেন ফারাবি আহমদ, ও গীতা পাঠ করেন সমরেন্দ্র চন্দ্র দাশ।

সর্বমোট পাঠক


বাংলাভাষায় পুর্নাঙ্গ ভ্রমণের ওয়েবসাইট